আ’মার নাম লিমা। সারাদিন একা একা থাকি আর এ’সব ভাবি। আমি আসলেই কার স’ন্তা’ন পেটে নিয়ে চ’লাফেরা করছি। দয়া করে আমার প’রিচয় সকলের সা’মনে তুলে ধরবেন না। কারন, আমি আমার সং’সারকে অনেক ভা’লোবাসি। আমার বি’য়ে হয়েছে আ’ড়াই বছর আগে। তখন আমি মাত্র এস এস সি পাশ করি। শশুর বা’ড়ির লোকজন খুব ভালো।
তারা স’কলেই আমাকে অনেক ভা’লোবাসে। আমার শশুর বাড়ির কারো ইচ্ছে নেই আ’মি আরও বেশী লে’খাপড়া করি। আমি সেটা বুঝতে পে’রেছিলাম। আমার স্বা’মী ছিল অ’শিক্ষিত। আমি বেশিদুর লে’খাপড়া করলে হয়তো তাকে ছা’ড়তে পারি এই ভ’য়ে আর একটি কা’রন হলো তারা কখনই আমাকে চা’কুরী করতে দেবে না আর ক’লেজটিও ছিল আমার শ’শুর বাড়ি থেকে অনেক দুরে।
যাই হো’ক মূ’ল কথায় আসা যাক। বিয়ের পর থেকেই শ’শুর বাড়ির সবাই আমাকে অনেক ভা’লোবাসে, আদর করে। আ’মার দুটি দেবর আছে তারা একজন আ’মার স’মব’য়সী এবং অন্যজন ১০ম শ্রেণীতে পড়ে। এক’জনের নাম সুমন আর অন্য জ’নের নাম সুজা। সু’মন শহরে থেকে লেখাপড়া করে আর সুজা বা’ড়িতেই থাকে। সুমন বাড়িতে আসলে এ’কসাথে লুডু খেলা হয়।
অনেক মজা হয়। এভাবে ব’ছর খানেক কাটে। এদিকে, সুমন এইচ এসসি প’রীক্ষা শেষ করে বা’ড়িতে এসেছে। স’বাই মিলে সব সময় হা’সাহাসি’তেই কাটে। একদিন আ’মাদের এক দুর আ’ত্মীয়ের কেউ মা’’রা যায়। সেখানে সবাই চলে যায়। বা’ড়িতে শুধু আমি থাকি। এ’দিকে, সুমন তার এক বন্ধুর বা’ড়িতে গি’য়েছিল। সে কারনে সবাই যা’ওয়ার কিছু পরেই সু’মন বাসায় চলে আসে।
আ’সার পর বাড়িতে কেউ নেই শুনে যেন তার ঈদ লাগে। তখন বু’ঝতে পারিনি বা’সায় একা শুনে তার এতো কেন? রুমে গিয়ে লুডু খে’লতে বসেছি দুজনে। আমার দে’বর সুমনের সাথে আমার শা’’রী’রি’ক স’ম্পর্ক হয়ে গেল। আমি আর তাকে বা’’ধা দিইনি। এরপর থেকে সে যখনই সু’যোগ পেত তখনই এসব করত আ’মার সাথে। এ’ভাবে চলে প্রায় দুই মাস।
এরপর সু’মনের রেজাল্ট হয় এবং সে আ’বার শহরে চলে যায়। তারপর ২-৩মাস পর বু’ঝতে পারি যে আমি প্রে”গ’নে”ন্ট হয়ে পড়িছি। এখন আ’মার ছয় মাস চলছে। সেই মূহুর্ত গুলো আমার এখন সা’রাক্ষন মনে পড়ে। আ’সলে আমার পেটের এই বা’চ্চাটি কার? আমি মা’ন’সি’কভা’বে খুবই স’ম’স্যায় রয়েছি। এসব কথা কখনও কারো সা’থে শে’য়ার করার আস্থা আমি পাই না। কথাগুলো ব’লার আমার একটাই উদ্দেশ্য আমার মতো খে’লার ছলে এসব যেন আর কেউ না করে। এই বি’ষয়ে কিছু প’রামর্শ দিন।
পরামর্শ: আপু আ’পনার জীবনে যা ঘটেছে তা যেন আর কারো জীব’নে না ঘটে এটাই আ’মাদের কাম্য। তবে এখন আপনি নিজেকে এই স’ন্তা’নের বাবা হিসেবে আপনার স্বা’মী’কে’ই প্রাধান্য দিন। তবেই আপনি মা’নসি’কভা’বে শান্তি পাবেন। হয়তো এসব ঘ’টনা অ’নেকের জীবনে ঘটে। আপনি আ’পনার সংসারের সকলকে নিয়ে স’র্বদায় শান্তিতে থাকেন এটাই আ’মাদের চাওয়া। আর আ’পনার দে’ব’রকে এসবে পরবর্তীতে পাত্তা দে’বেননা এটাই আমরা আ’পনার কাছ থেকে আশা ক’রব। ধ’ন্যবাদ